প্রতিবেদনে - রাহুল সাহা : শীর্ষ টাইম ডেক্স: অনেকই মনে করেন পেডিকিওর করালেই নখের যত্ন নেওয়া হয়ে যায়। তবে তা কিন্তু সবক্ষেত্রে নয়। শোনা যায়, পেডিকিওর নখের ভালো নয়, বরং ক্ষতিই করে৷ এর থেকে নখকুনিও হতে পারে। বাস্তব যাই হোক, সাবধনতার কোনও বিকল্প নেই। তাই নখের যত্ন নিন। আর তার জন্য ঘরোয়া কিছু টোটকা ব্যবহার করতে পারেন।
অনেকই মনে করেন পেডিকিওর করালেই নখের যত্ন নেওয়া হয়ে যায়। তবে তা কিন্তু সবক্ষেত্রে নয়। শোনা যায়, পেডিকিওর নখের ভালো নয়, বরং ক্ষতিই করে৷ এর থেকে নখকুনিও হতে পারে। বাস্তব যাই হোক, সাবধনতার কোনও বিকল্প নেই। তাই নখের যত্ন নিন। আর তার জন্য ঘরোয়া কিছু টোটকা ব্যবহার করতে পারেন।
ভিক্স ভ্যাপো রাব – মাথা ধরলে এই বামটি অনেকবারই হয়তো ব্যবহার করেছেন। খারাপ নখকে সুস্থ করে তুলতেও এটি বেশ পারদর্শী। সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, ৮৩ শতাংশ মানুষ, যাঁরা প্রতিদিন অন্তত একবার হলুদ হয়ে যাওয়া নখে এটি লাগান, তাঁরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছেন।
ভিনিগার ও লিস্টারিন – লিস্টারিনে মেন্থল থাকে৷ আর ভিনিগারে যে ছত্রাক জমা হতে পারে না, তা সকলেরই জানা। তাই এই দু’টির মিশ্রণ রোজ পায়ের নখে ঘণ্টাখানেক লাগিয়ে রাখতে পারলেই উপকৃত হবেন।
ভুট্টা গুড়ো – ঘরোয়া উপায়ে নখকুনি সারানোর সহজতম পদ্ধতি। গ্যাস জ্বালিয়ে ভুট্টার গুঁড়োকে একটি প্যানে ঢেলে গরম করুন। তাতে জল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। ঠান্ডা হলে সেই পেস্ট পায়ের নখে লাগিয়ে নিন। সপ্তাহে একবার করলেই ফল পাবেন।
চা গাছের তেল – চা গাছের থেকে তৈরি হওয়া তেলও ছত্রাক দমনে সাহায্য করে। নখে জমে থাকা ছত্রাকের বাসা সরাতে এই তেল বেশ উপকারী।
ইউরিয়া পেস্ট – ইউরিয়া ছত্রাক মারে। তাই ইউরিয়া রয়েছে এমন ক্রিম নখের খারাপ হওয়া অংশে লাগাতে পারেন। তার উপর দিয়ে মিরানেলের মতো অ্যান্টি-ফাঙ্গাল কোনও ক্রিম লাগিয়ে পাকে কিছুক্ষণ বিশ্রাম দিন। তাতেও কাজ হবে। তবে ক্রিম ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের সঙ্গে অবশ্যই পরামর্শ করে নেবেন।
Leave Comments