শীর্ষ টাইম ডেক্স: ‘শরীর শরীর শরীর… কুসুম তোর মন নাই!’ গল্পের পাতায় এ কথা থাকলেও, বাস্তবে কিন্তু শুধু মন থাকলেই চল না। যে সুস্থ সম্পর্কের চাবিকাঠি হল শরীরী মিলন। অনেক সময়ই কোনও সম্পর্ক টিকে থাকার মাপকাঠিই হয়ে পড়ে যৌনতা। তাই মন ভরা ভালবাসার সঙ্গে সঙ্গে প্রাণ ভরে যৌনতাও খুব জরুরী।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেক দম্পতিই জিজ্ঞেস করে থাকেন যে সম্পর্ক ঠিক রাখতে কতটা যৌনতা মেতে ওঠা প্রয়োজন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্ষেত্রে তেমন কোনও মাপকাঠি বা নিয়ম নেই। অনেকটাই নির্ভর করে দম্পতির মধ্যে রসায়নের উপর।
সম্প্রতি এক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় এই বিষয়ের উপর একটি সমীক্ষা চালায়। এই সমীক্ষায় দু’ভাগে ভাগ করা হয় দম্পতিদের। যাঁরা সপ্তাহে অন্তত একবার যৌনতায় লিপ্ত হন। আরেকটি ভাগে রাখা হয় যাঁরা দুসপ্তাহে একবার সঙ্গমে লিপ্ত হন।
ই সমীক্ষা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রথমভাগের দম্পতিরা জানিয়েছেন, যৌনতা স্ট্রেস দূর করে এবং সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ককে আরও জোরদার করে। অন্যদিকে, দ্বিতীয়ভাগের দম্পতিরা মনে করেন যৌনতায় তাঁরা খুব একটা মজা পান না। বিষয়টা অনেকটা রুটিনের মতো।
এই সমীক্ষা চলেছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার দম্পতির মধ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজেদের ভালবাসাকে দৃঢ় করতে এবং মানসিক দিক থেকে সুখী থাকতে শরীরী মিলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
১) কানে কানে প্রেমের কথা বলুন। কথায় থাকুক একটু দুষ্টু মিষ্টি শব্দ। সঙ্গিনীকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরুন। কানের সামনে এসে হালকা স্বরে বলুন ভালবাসেন তাঁকে। আর তারপরেই আলতো করে কানে আপনার জিভ বুলিয়ে দিন। হালকা করে কামড় দিন সঙ্গিনীর নরম কানে। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী আলতো করে ধরা দেবে আপনার বাহুডোরে। তারপর ধীরে ধীরে নেমে আসুন কাঁধে, গলায়, কোমর, নিতম্বে।
২) ফোরপ্লেতে জিভ কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঙ্গমের শুরুতে জিভের ব্যবহার বাড়িয়ে তুলুন। সঙ্গিনীর সারা শরীরে জিভ বুলিয়ে নিন। বিশেষ করে আপনার জিভের টার্গেট হোক সঙ্গিনীর নাভি ও গোপনাঙ্গ! তবে এ ব্যাপারে একেবারেই তাড়াহুড়ো নয়। পুরো ব্য়াপারটা হোক স্লো বাট স্টেডি।
৩) জিভের পর হাত এবং ঠোঁট। এই দুই অঙ্গকে কাজে লাগান মন দিয়ে। সঙ্গিনীর নরম ঠোঁটে যখন আপনার গরম ঠোঁট রাখবেন, তখন হাত চলুক শরীরের অন্য় অংশে। আলতো করে ছুঁয়ে যাক সঙ্গিনীর আপদমস্তক। আলতো করে ছুঁয়ে ফেলুন গোপনাঙ্গ। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী কিন্তু আপনার আদরে ডুবে যেতে একেবারে তৈরি।
Leave Comments